
২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল বিয়ানীবাজার পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। পৌরসভার প্রতিষ্ঠাতা পঞ্চখণ্ডের সবচেয়ে কৃর্তিমান পুরুষ, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী জননেতা নুরুল ইসলাম নাহিদ এম.পি নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য তৎকালীন সদর ইউনিয়নকে পৌরসভায় উন্নীত করেন।
দীর্ঘদিন মামলা-মকদ্দমার ফলে প্রায় ১৬ বছর পৌরবাসী নির্বাচন বঞ্চিত ছিল। অবশেষে নানা আন্দোলন-সংগ্রাম ও আইনি জটিলতার পথ অতিক্রম করে ২০১৭ সালের ২৫ এপ্রিল বিয়ানীবাজার পৌরসভার প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পৌরসভা প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ ১৬ বছর পর ঐতিহাসিক এ নির্বাচনে পৌরবাসী প্রথম মেয়র হিসেবে নৌকা মার্কার প্রার্থী জননেতা মোঃ আব্দুস শুকুরকে নির্বাচিত করেন। তিন বছর পূর্বে আজকের এই দিনে পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত পরিষদ শপথ গ্রহন করেন। শপথের এই দিনে মেয়র মোঃ আব্দুস শুকুর এবং উনার নির্বাচিত পরিষদ-কে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
নির্বাচনী প্রচারণায় মেয়র প্রার্থী মোঃ আব্দুস শুকুর বলেছিলেন নির্বাচিত হলে মেয়র নয় পৌরবাসীর খাদিম হবো, শাসক নয় সেবক হবো। নির্বাচিত হয়ে তিনি প্রতিনিয়ত প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে চলেছেন। ইতিমধ্যে মাননীয় মেয়র পৌর এলাকায় নানামুখী টেকসই উন্নয়ন কার্মকান্ডের বাস্তবায়ন করেছেন। পরিচ্ছন্ন নগরী গড়ার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। যার ফলে দেশ-বিদেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে তিনি নন্দিত হয়েছেন। তিনি কথায় নয় কাজের কাজী যার উদাহরণ তিনি নিজেই।
পৌরসভার উন্নয়নসহ বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমে অবদান রেখে চলেছেন মেয়র মোঃ আব্দুস শুকুর। তিনি পৌর এলাকা ছাড়াও বিয়ানীবাজার উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সুখ-দুঃখের নিত্যসঙ্গী। জনকল্যাণে দিন-রাত ছুটে চলা মাননীয় মেয়র মোঃ আব্দুস শুকুরের উপর মানুষজন আস্থা রেখেছে। তাঁরা মনে করে তিনিই এই পৌরসভাকে একটি পরিচ্ছন্ন নান্দনিক পৌরসভায় রূপান্তরিত করতে পারবেন।
বৈশ্বিক চলমান সংকটে বিয়ানীবাজার পৌরসভার মেয়র জননেতা মোঃ আব্দুস শুকুরের ভূমিকা অসাধারণ। এদেশের স্থানীয় পর্যায়ের একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে উন্নয়ন, অগ্রগতি, সম্প্রতি, সৃজনশীলতা, পরিচ্ছন্নতায় এবং মানবসেবার তিনি অনন্য।
– শিক্ষা সম্পাদক, গোলাবশাহ কিশোর সংঘ, কসবা।
সংবাদটি শেয়ার করুন।