
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলার ১১ জন শহীদ নিজের বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিয়েছেন। এই শহীদদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে ফ্যাসিবাদের সাথে মিলেমিশে একাকার ছিলেন, অবৈধ সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন। এখন দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পর ফ্যাসিস্ট রেজিমের দোসররা এই দুই উপজেলায় পুনর্বাসিত হওয়ার হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। দুই উপজেলার মানুষ ফ্যাসিবাদের সাধারণ মানুষ প্রতিহত করবে।’
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিয়ানীবাজার উপজেলার তিলপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিগ গণ-অভ্যুত্থানের শহীদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বিগত ১৫ বছর থেকে এই দুই উপজেলার মানুষ উন্নয়ন বঞ্চিত ছিলেন। তথা কতিত ও অবৈধ সংসদ সদস্যরা এলাকার উন্নয়ন না করে নিজেদের ও নিজ দলের উন্নয়নে ব্যাস্ত ছিলেন। দেশে গণমানুষের সরকার সরকার প্রতিষ্টা হলে এই এলাকার মানুষের উন্নয়ন বঞ্চনা আর থাকবে না।
তিলাপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি আজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সভাটি সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত হোসেন।
এসময় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নজমুল হোসেন পুতুল, শিশু বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিক আহমেদ, জয়নাল আহমেদ রানু, উপদেষ্ঠা আম্বিয়া চৌধুরী, জেলা বিএনপির স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আবু নাসের পিন্টু, সহ-স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক এনাম উদ্দিন, সুমেল আহমেদ চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুস সবুর, কুদ্দুস আহমেদ, সাইদুর রহমান, কামাল হোসেন, নজমুল হোসেন, আক্তার হোসেন অনিক, মাসুক আহমদ, মুজিব আহমদ, জাবের আহমদ, এ বি কালাম, মো. লিয়াকত আলী, তাজুল ইসলাম, মুহিবুর রহমান, মাহমুদুর রহমান, ইসলাম, আং হেকিম, নাজিম উদ্দিন, আব্দুর রহিম বলাই, দুদু মিয়া, জামাল উদ্দিন প্রমূখ।
সংবাদটি শেয়ার করুন।